১৪ আগষ্ট ২০২২, ১৩:৫৯ মিঃ
ঢাকার সদর ঘাট থেকে বরগুনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা অগ্নিদগ্ধ অভিযান-১০ লঞ্চটি ঝালকাঠি থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে দুটি বাল্কহেডের সাহায্যে সুগন্ধা নদী থেকে বরিশালের দপদপিয়া ডকইয়ার্ডে সংস্কারের জন্য নেওয়া হয়েছে লঞ্চটি।
এর আগে নৌআদালতের নির্দেশে শনিবার দুপুরে অগ্নিদগ্ধ লঞ্চটি মালিক হামজালাল শেখের জিম্মায় দেওয়া হয়।
সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর সুগন্ধা নদীতে আগুন লাগে অভিযান-১০ নামের লঞ্চটিতে। পরে দগ্ধ যাত্রীর স্বজনদের করা মামলায় নদীর তীরে শহরের ডিসি পার্ক চরে লঞ্চটি জব্দ করে রাখা হয়। জিম্মাদার চূড়ান্ত হবার পর দুটি বাল্কহেডের সহযোগিতায় ঢাকায় ছেড়ে যেতে চাইলেও প্রতিকূল আবহাওয়ায় যেতে পারেনি।
এসআই নজরুল আরও জানান, ঝালকাঠি থানার দুটি মামলা তদন্তে ‘এমভি অভিযান-১০’ লঞ্চটি হেফাজতে নেয় পুলিশ। পুলিশ লঞ্চ থেকে দুটি পোড়া মোটরসাইকেলও আলামত হিসেবে থানায় নেওয়া হয়। নৌ আদালতের নির্দেশে লঞ্চটির মালিকের জিম্মায় দেওয়া হয়। মোটরসাইকেল দুটির বিষয়ে আদালতের কোনো নির্দেশনা না পাওয়া জব্দ রাখা হয়েছে।
এর আগে অগ্নিকাণ্ড ও হতাহতের ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ঝালকাঠি থানায় দুটি, বরগুনার আদালতে একটি ও নৌ আদালতে একটি মামলা হয়। দুর্ঘটনার পরদিন পোনাবালিয়া ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশের সদস্য মো. জাহাঙ্গীর হোসেন অজ্ঞাতনামা আসামি করে অপমৃত্যু মামলা করেন। ২৭ ডিসেম্বর স্বজনহারা মনির হোসেন লঞ্চের মালিক হামজালাল শেখসহ আটজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
সর্বস্বত্ব: এমআরএল মিডিয়া লিমিটেড
ঢাকা অফিস: মডার্ণ ম্যানসন (১৫ তলা), ৫৩ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০
ময়মনসিংহ অফিস: হাসনাইন প্লাজা (দ্বিতীয় তলা), ৭ মদন বাবু রোড, ময়মনসিংহ-২২০০
সেলফোন: ০৯৬১১-৬৪৫২১৫, ০৯৬৯৭-৪৯৭০৯০
ই-মেইল: jagrota2041@gmail.com
ফোন :
ইমেইল :