০৫ এপ্রিল ২০২১, ১৬:২০ মিঃ
“হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে কেউ সংঘর্ষে জড়ালে তার গদি থাকবে না” এমন মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব সাখাওয়াত হোসেন রাজি। গতকাল রবিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে হেফাজতের ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব সাখাওয়াত হোসেন রাজি এ মন্তব্য করেন।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে একটি রিসোর্টে মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে হেনস্তার প্রতিবাদে আয়োজন করা সভায় সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘হেফাজতে ইসলাম জনমানুষের কথা বলে, মজলুম মানুষের কথা বলে। এটা ব্যক্তিকেন্দ্রিক দল নয়, ১৮ কোটি মানুষের সংগঠন এটা। দেশের সব দলের লোকেরা এখানে আছে।
হেফাজতে ইসলামের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেখেছি সারাদেশের মানুষ এ সংগঠনের সঙ্গে রয়েছে। কারণ হেফাজত কখনো চায় না জোর করে গদি দখল করতে, টেন্ডারবাজি করতে। ‘আমরা প্রকাশ্যে বিক্ষোভ করতে পারতাম কিন্তু বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারণে সেটা করিনি।
হেফাজত ইসলাম ইচ্ছা করলে কয়েক ঘণ্টার নোটিশে ঢাকায় ৫ লাখ লোকের সমাবেশ করতে পারতো। কিন্তু আমরা সেটা করেনি।
কীভাবে গত ২৬ মার্চ বায়তুল মোকাররমে সাধারণ মুসল্লিদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে সেটা কারো অজানা নয়। সেদিন সেখানে কোনো দলীয় প্রোগ্রাম ছিল না। কোনো নেতাও ছিল না। নিজেদের অধিকারের জায়গা মুসলিম জনতা সেদিন বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে স্লোগান দিয়েছিল। কিন্তু রাস্তায় নামার আগেই সাধারণ জনতার ওপর বর্বর হামলা চালানো হয়েছে।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনা নিয়ে মিডিয়ায় বারবার বলা হয়েছে, সেখানে হেফাজতের তান্ডব চালানো হয়েছে। সেখানে তো মিডিয়ার লোকজন ছিল। রাস্তায় একটা টায়ার জ্বালালেই তান্ডব হয়। বাংলাদেশের কোন দল আছে যারা রাস্তায় বিক্ষোভ করে না? তারা টায়ার জ্বালায় না?
সর্বস্বত্ব: এমআরএল মিডিয়া লিমিটেড
ঢাকা অফিস: মডার্ণ ম্যানসন (১৫ তলা), ৫৩ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০
ময়মনসিংহ অফিস: হাসনাইন প্লাজা (দ্বিতীয় তলা), ৭ মদন বাবু রোড, ময়মনসিংহ-২২০০
সেলফোন: ০৯৬১১-৬৪৫২১৫, ০৯৬৯৭-৪৯৭০৯০
ই-মেইল: jagrota2041@gmail.com
ফোন :
ইমেইল :