মসজিদে নামাজরত অবস্থায় যুবকের মৃত্যু
প্রকাশ :

ময়মনসিংহে নামাজরত অবস্থায় সুমন মিয়া (৩৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৭ নভেম্বর) নগরীর ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের গোদারাঘাট পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটনা।
সুমন মিয়া নগরীর ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কালিবাড়ী এলাকার মৃত দুলাল মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় একজন প্রাইভেটকার চালক ছিলেন।
নগরীর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকার কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ খোরশেদুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘সুমন মিয়া নিয়মিত মসজিদে এসে নামাজ আদায় করতেন। আজ আসরের সময় তিনি ফরজ নামাজে শরিক হতে পারেননি। আমরা নামাজ পড়ে বের হয়ে পড়লে সুমন নামাজ পড়তে আসেন। তিনি মসজিদে একা একা নামাজ পড়ছিলেন। সিজদায় গিয়ে সুমন মিয়া উঠতে না পেরে কাঁত হয়ে পড়ে যান। পরে আমরা টের পেয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
ময়মনসিংহ জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম জানান, ‘সুমন আমার ভাগনে ছিল। সে খুব ভালো মানুষ ছিল। নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো। সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে পছন্দ করতো। তার অকাল মৃত্যুতে আমরা শোকাহত।’
সোমবার (৭ নভেম্বর) নগরীর ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের গোদারাঘাট পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটনা।
সুমন মিয়া নগরীর ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কালিবাড়ী এলাকার মৃত দুলাল মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় একজন প্রাইভেটকার চালক ছিলেন।
নগরীর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকার কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ খোরশেদুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘সুমন মিয়া নিয়মিত মসজিদে এসে নামাজ আদায় করতেন। আজ আসরের সময় তিনি ফরজ নামাজে শরিক হতে পারেননি। আমরা নামাজ পড়ে বের হয়ে পড়লে সুমন নামাজ পড়তে আসেন। তিনি মসজিদে একা একা নামাজ পড়ছিলেন। সিজদায় গিয়ে সুমন মিয়া উঠতে না পেরে কাঁত হয়ে পড়ে যান। পরে আমরা টের পেয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
ময়মনসিংহ জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম জানান, ‘সুমন আমার ভাগনে ছিল। সে খুব ভালো মানুষ ছিল। নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো। সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে পছন্দ করতো। তার অকাল মৃত্যুতে আমরা শোকাহত।’