বিস্ফোরিত ভবনের দায় ‘একটু’ নিতে রাজি রাজউক
প্রকাশ :

রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির দায় ‘একটু’ নিতে রাজি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। তবে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি ৪৫ বছর আগের হওয়ায় এটির নথি এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে রাজউক। এমনকি ভবনটি আবাসিক নাকি বাণিজ্যিক, সেটাও জানে না প্রতিষ্ঠানটি।
বুধবার (৮ মার্চ) দুপুরে রাজউক পরিচালক (জোন-৫) হামিদুল ইসলাম বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
রাজধানীতে বিভিন্ন সময়ে ভবন বিস্ফোরণ ও ধসে পড়ার দায় রাজউক এড়াতে পারে কি না- জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘দায় তো অবশ্যই একটু নিতে হবে। প্রায় ৪৫ বছর আগে ভবনটির অনুমোদন নেওয়া হয়, তখন রাজউক ছিল না।’
ছুটির দিন থাকায় নথি পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘তবে কর্মচারীদের খুঁজতে বলা হয়েছে। বিস্ফোরণের ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
‘ভবনটি আবাসিক না বাণিজ্যিক তা জানার চেষ্টা করছি’— এমনটিও বলেন তিনি।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে সাততলা ভবনটিতে বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের প্রাণহানির তথ্য পাওয়া গেছে। বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন আরও শতাধিক মানুষ। তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বার্নে ভর্তি ১০ জনের কেউই শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেন, ‘বার্ন ইনস্টিটিউটে ১০ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। সবার শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর পাশাপাশি শরীরে অন্যান্য আঘাতও আছে। এর মধ্যে দুজন লাইফ সাপোর্টে, একজন আইসিইউতে ও সাত জন এইচডিইউতে রয়েছেন। তাদের কেউ শঙ্কামুক্ত নন।’

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন ময়মনসিংহের পদবঞ্চিত নেতারা

শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ অনুসারী এমপি কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনুকে ঘিরে মন্ত্রীত্বের প্রত্যাশা ময়মনসিংহবাসীর

ময়মনসিংহে লকডাউনে পথচারী ও দুঃস্থদের জন্য জেলা পুলিশের ৫ টাকার ইফতার বক্স
