2024-04-26 06:55:07 am

প্রধানমন্ত্রী খুশি ময়মনসিংহ নগরীর ১৪ বছরের উন্নয়নে : আসছে একগুচ্ছ প্রকল্প

www.focusbd24.com

প্রধানমন্ত্রী খুশি ময়মনসিংহ নগরীর ১৪ বছরের উন্নয়নে : আসছে একগুচ্ছ প্রকল্প

০৮ মার্চ ২০২৩, ২৩:২৪ মিঃ

প্রধানমন্ত্রী খুশি ময়মনসিংহ নগরীর ১৪ বছরের উন্নয়নে : আসছে একগুচ্ছ প্রকল্প

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুশি ময়মনসিংহ নগরীর ১৪ বছরের উন্নয়নে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি ময়মনসিংহবাসীকে একগুচ্ছ প্রকল্প উপহার দিবেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে শেষ মুহুর্তের ব্যস্ততা চলছে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে। ১১ মার্চ শনিবার বিকালে তিনি ময়মনসিংহ নগরীর ঐতিহাসিক সার্কিট হাউজ মাঠে আওয়ামী লীগের বিভাগীয় জনসভায় ভাষণ দিবেন। এর আগে ২০১৮ সালের ২ নভেম্বর একই মাঠে সমাবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। ৪ বছর ২ মাস পর এবার বদলে যাওয়া ময়মনসিংহ নগরীকে দেখবেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা ময়মনসিংহ ঘুরে গেছেন। তারা ময়মনসিংহ নগরী, ময়মনসিংহ জেলা এবং ময়মনসিংহ বিভাগের উন্নয়নের চিত্র ও সমস্যার তালিকা নিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন। ময়মনসিংহ নগরীর ১৪ বছরের উন্নয়নের তথ্য পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুশি ও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর মিডিয়া উইংয়ের এক কর্মকর্তা মঙ্গলবার বিকালে দৈনিক জাগ্রত বাংলা’কে এ খবর নিশ্চিত করেন। সূত্র মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ময়মনসিংহের জনসভা থেকে নগরবাসীকে একগুচ্ছ প্রকল্প উপহার দেওয়ার পাশাপাশি ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও জামালপুর জেলাবাসীকেও গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প উপহার দিবেন।
জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ ১৪ বছর ঢেলে সাজানো হয়েছে ময়মনসিংহ নগরীকে। যা আগের ৩৭ বছরকে ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৮ সালে পৌরসভাকে বিলুপ্ত করে সিটি কর্পোরেশনের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর ৪ বছরে নগরীতে রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে। মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ ইকরামুল হক টিটু’র নেতৃত্বে দেশের নবীন নগরীর প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডের প্রধান সড়ক এবং অলিগলিতে চলছে সড়ক ও ড্রেন নির্মাণ। এই সিটিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও কিছু সংকট রয়েই গেছে। সড়ক প্রশস্ত না হওয়ায় যানজটের দুর্ভোগ চিরস্থায়ী রূপ নিয়েছে। নাগরিকদের প্রতিনিয়ত যানজটের কষ্ট পোহাতে হয়। সূত্র মতে, নগরজুড়ে চলছে ১ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প। এর মধ্যে সড়ক, ড্রেনেজ, অবকাঠামো নির্মাণ ও সেবা উন্নতকরণ প্রকল্প রয়েছে। আগামী বছর প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ হবে। নির্মাণ করা হচ্ছে ৯৭ কিলোমিটার আরসিসি সড়ক, ৭৮ কিলোমিটার বিসি ও ২ কিলোমিটার সিসি সড়ক, ৮৫ কিলোমিটার ড্রেন এবং ৭ কিলোমিটার ফুটপাত। এছাড়া অন্যান্য প্রকল্পের আওতায় ৮০ কিলোমিটার নতুন সড়ক ও ৪৩ কিলোমিটার ড্রেনের কাজ সম্পন্ন করেছে সিটি কর্পোরেশন। চোখে পড়ার মতো উন্নয়ন হয়েছে নগরীর নবসৃষ্ট ২২ থেকে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সিটিতে যুক্ত হওয়া এলাকাগুলোতে প্রশস্ত সড়ক ও ড্রেন পাল্টে দিয়েছে মানুষের জীবনমান। এসব ওয়ার্ডের কোথাও শতভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কোথাও প্রকল্প চলমান রয়েছে। একই সাথে এতো উন্নয়ন কাজ আর কখনও হয়নি প্রাচীন এই নগরীতে।


সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ নগরীর অন্যতম সমস্যা জলাবদ্ধতা নিরসনে ড্রেনেজ অবকাঠামোকে ঢেলে সাজাচ্ছে সিটি কর্পোরেশন। জলাবদ্ধতা নিরসনে আন্ডারগ্রাউন্ড পাইপ ড্রেনসহ বিভিন্ন এলাকায় ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক নির্মাণ করায় মূল সড়কে জলাবদ্ধতার সমস্যা মিটে গেছে। ড্র্রেনেজ নেটওয়ার্ক উন্নত করায় নগরীর ভেতর দিয়ে বয়ে চলা খালগুলো থেকে সহজে পানি বের হবে। ইতিমধ্যে নগরীর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন হয়েছে। নতুন বাজার রেল ক্রসিং থেকে ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড় ব্যাট-বল চত্বর পর্যন্ত আন্ডারগ্রাউন্ড পাইপ ড্রেন নির্মাণ শেষ হলে নগরবাসী জলাবদ্ধতা থেকে অনেকটাই রক্ষা পাবেন। নগরীর খালগুলো থেকে পানি বের হয়ে যাওয়াটা আরও সহজ হবে। যা সামগ্রিক জলাবদ্ধতা পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটাবে। নগরীর দৃশ্যমান পরিবর্তনের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১৬৫ কিলোমিটার এলাকা পোলসহ (খুটি) নৌকা সাদৃশ্য আধুনিক এলইডি বাতি স্থাপন করা। প্রায় ৪৯ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পর এখন রাতের নগরী হয়ে উঠে মোহনীয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ঘটেছে বড় পরিবর্তন। শম্ভুগঞ্জের ডাম্পিং স্টেশনের পাশ দিয়ে মানুষ আগে দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করলেও এখন তা বদলে গেছে। রাতের বেলা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য দৈনিক অন্তত: ৫০০ টন বর্জ্য সংগ্রহে ক্লিন সিটি এবং মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রিজম ওয়েস্ট নামের কোম্পানিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য একটি প্রকল্প। প্রসঙ্গত, নির্মাণের পর ২০২০ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাটগুদাম ব্রিজ মোড়ে নজরকাড়া ‘জয় বাংলা চত্বর’ উদ্বোধন এবং সকলের জন্য উন্মুক্ত করে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু।
জানা যায়, করোনা যুদ্ধের অগ্রনায়ক মসিক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ ইকরামুল হক টিটু নগরীর ৩৩টি ওয়ার্ডে চালু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত বিশেষ খাদ্য কর্মসূচি। প্রায় ৭৫ হাজার পরিবার এই সহযোগিতা পেয়েছেন। ৫০ হাজারের বেশি পরিবার মানবিক সহায়তা এবং ১৮ হাজার পরিবার বিশেষ ওএমএস কার্ড পেয়েছিলেন। সরকারি প্রায় ১ লাখ, মেয়রের ব্যক্তিগত তহবিলের ৭০ হাজার ও সংগ্রহ করা সাড়ে ৫ হাজার ব্যাগ খাদ্যপণ্য বিতরণ করা হয়। করোনা ভ্যাকসিন প্রদানের ক্ষেত্রেও মেয়রের উদ্যোগ এবং ভূমিকা ছিলো ব্যতিক্রমী ও প্রশংসনীয়। কোভিড টিকার রেজিস্ট্রেশন সহায়তা, টিকা গ্রহণের জন্য ব্যাপক প্রচারণা, এলাকা ও গ্রুপ ভিত্তিক ক্যাম্পেইনের কারণে নগরীর ৮০ ভাগের বেশি মানুষকে টিকা প্রদান করা সম্ভব হয়েছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়নের ক্ষেত্রেও ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেন মেয়র টিটু। ১ হাজার ১৯২ জনকে বিউটি পার্লার, কম্পিউটার, গাড়ি চালানো ও মোবাইল সার্ভিসিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ, ২ হাজার ৫৭৬ জনকে শিক্ষা বৃত্তি, ১ হাজার ৪৭৬ জনকে পুষ্টি সহায়তা, ৩১২ জন কিশোরীকে স্বাস্থ্য-পুষ্টি পরামর্শ ও পুষ্টি উপকরণ প্রদান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য নলকূপ, রোড লাইট, ড্রেন, টয়লেট ও সেপটিক ট্যাংক স্থাপন এবং নির্মাণের মাধ্যমে সহযোগিতা প্রদান করা হয়। মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু টিটু টাউন হল অডিটোরিয়ামে স্থাপন করেছেন ‘বঙ্গবন্ধু গ্যালারী’। প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনার্থী বঙ্গবন্ধুর দুর্লভ ছবি, ডকুমেন্টারী ও বাণী দেখার সুযোগ পাচ্ছেন।


সূত্র জানায়, মোঃ ইকরামুল হক টিটু ময়মনসিংহ পৌরসভার (বিলুপ্ত) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান, সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও বর্তমানে মেয়রের দায়িত্ব পালন করছেন। নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে তিনি ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেন। দীর্ঘ ১৪ বছর যাবত ময়মনসিংহ নগরীকে ঢেলে সাজাচ্ছেন। যা আগের ৩৭ বছরকে ছাড়িয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নাগরিকদের প্রতি আন্তরিক। তিনি ময়মনসিংহবাসীকে বিভাগ ও সিটি কর্পোরেশন উপহার দিয়েছেন। পর্যায়ক্রমে একাধিক প্রকল্প দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী সড়ক ও ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক উন্নয়নের জন্য ১ হাজার ৫৭৫ কোটি এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ১১২ কোটি টাকার প্রকল্প দিয়েছেন। ময়মনসিংহবাসী তাঁর কাছে চির কৃতজ্ঞ। প্রকল্পগুলো দৃশ্যমান হলে সড়ক, ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সক্ষমতার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে। অন্যদিকে ময়মনসিংহ নগরীর হাড় গুজিরপাড়ে ১৩২ কোটি টাকায় নির্মিত হবে ‘শেখ রাসেল থিম পার্ক’। নান্দনিক এ পার্কে স্থান পাবে দেশ-বিদেশের অত্যাধুনিক রাইড। রাইডগুলো উপভোগ করবে শিশু ও সব বয়সী নাগরিক। এটি মসিকের দ্বিতীয় মেগা প্রজেক্ট। মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য নগরবাসীর একমাত্র ভরসা জয়নুল উদ্যান ও বিপিন পার্ক। দু’টি পার্কের আকার এবং সুবিধা অপ্রতুল। এরই প্রেক্ষিতে শিশু এবং সব বয়সীদের বিনোদনের জন্য ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাড় গুজিরপাড়ে ৪০.১৭ একর জমির উপর ‘শেখ রাসেল থিম পার্ক’ নামে নান্দনিক ও পরিপূর্ণ বিনোদন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
জানা যায়, মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ ইকরামুল হক টিটু ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, পরিকল্পিত নগরায়ন, ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষা, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে ‘মহাপরিকল্পনা’ নিয়েছেন। সেবার মানসিকতা ও নতুন নতুন কনসেপ্ট বাস্তবায়ন করে বদলে দিয়েছেন নগরীর দৃশ্যপট। উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন প্রকল্প ছাড়াও সৌন্দর্যবর্ধনের মাধ্যমে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও স্থানকে ইতিহাস-ঐতিহ্য ও নজরকাড়া থিমে সাজিয়েছেন। রাতের আলোআঁধারিতেও মানুষ এগুলো দেখে মুগ্ধ হন। পাটগুদাম ব্রিজ মোড়ে ‘জয় বাংলা চত্বর’, রেলীর মোড়ে ‘বিজয় মোড়’, গাঙ্গিনারপাড় মোড়ে ‘শাপলা স্কয়ায়’, চরপাড়া মোড়ে ‘টাইম স্কয়ার’, নগর ভবনের কাছে ‘স্মৃতি অম্লান’, বড় মসজিদের সামনে ‘ইক্রা’, মহারাজা রোড মোড়ে ‘তিন সত্য’, কাচারী নূর মসজিদের সামনে ‘আলোর দিশারী’, মহিলা কলেজের সামনে ‘আলোকিত বাংলা’, নতুন বাজার মোড়ে ‘পায়রা চত্বর’ জিলা স্কুল মোড়ে ‘বর্ণমালা’, বাউন্ডারী রোডে ‘শিক্ষা শেকড়’, আবুল মনসুর সড়কে ‘ব্যাট-বল চত্বর’ এবং জয়নুল সংগ্রহশালার সামনে ‘জয়নুল স্মৃতি স্মারক’ সপ্রশংস দৃষ্টি কাড়ছে। থিম ও নির্মাণ শৈলীর কারণে এগুলো আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। বিশ্লেষকদের মতে, মেয়র টিটু ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছেন। টিটু’র দক্ষতা, শক্তিশালী টিমওয়ার্ক ও সাহসিকতায় দেড়শ’ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত ময়মনসিংহ পৌরসভা (২০১৮ সালে বিলুপ্ত) বর্তমান সিটি কর্পোরেশনকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী মেয়র টিটু করোনা মহামারীতে অসহায় পরিবারের মধ্যে খাদ্যপণ্য বিতরণ ও সচেতনতার জন্য অক্লান্ত শ্রম দিয়েছেন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ করায় তিনি ময়মনসিংহ বিভাগের মানুষের হৃদয়ে ঠাঁই করে নিয়েছেন। লকডাউনে অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি ও নেতারা যখন বাড়িতে তখন আক্রান্তের ঝুঁকি মাথায় নিয়ে নিরলসভাবে সেবা দিয়েছেন। তাকে দেশের অন্যতম শীর্ষ জনপ্রতিনিধি উপাধি দিয়েছেন ময়মনসিংহবাসী। মানুষ যখন প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের অজানা আশঙ্কায় মেয়র টিটু তখনও সড়কে অবস্থান করেন। নিজের জীবন বাজি রেখে নাগরিক সুরক্ষার জন্য কাজ করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই করোনা আক্রান্ত হন।



উপদেষ্টা সম্পাদক: ডি. মজুমদার
সম্পাদক: মীর আক্তারুজ্জামান

সর্বস্বত্ব: এমআরএল মিডিয়া লিমিটেড
ঢাকা অফিস: মডার্ণ ম্যানসন (১৫ তলা), ৫৩ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০
ময়মনসিংহ অফিস: হাসনাইন প্লাজা (দ্বিতীয় তলা), ৭ মদন বাবু রোড, ময়মনসিংহ-২২০০
সেলফোন: ০৯৬১১-৬৪৫২১৫, ০৯৬৯৭-৪৯৭০৯০ ই-মেইল: jagrota2041@gmail.com
ফোন :
ইমেইল :