২৯ ডিসেম্বার ২০২০, ১৭:৩৮ মিঃ
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের নামে প্রহসনের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন ২০ দলীয় জোট শরিক বাংলাদেশ জাতীয় দল চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা ও মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম।
তারা বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকায় সরকার যা ইচ্ছা তাই করছে। এজন্য সরকারকে জবাবদিহিও করতে হয় না। ৩০ ডিসেম্বর কোনো নির্বাচন হয়নি, হয়েছে ভোট ডাকাতি।
মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে জাতীয় দলের এই দুই নেতা এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ পৃথিবীর সব রেকর্ড ভঙ্গ করে, পার্লামেন্ট বহাল রেখে, পুরো একটি রাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, সিভিল প্রশাসন, একদল নির্বাচন কমিশনারসহ লক্ষাধিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে, সর্ব ক্ষমতায় ক্ষমতাবান হয়ে, সরকারি সব প্রকার সুযোগ সুবিধা ভোগ করে ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ বাংলাদেশে একটি ভোট ডাকাতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত করে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় রচনা করেছে।’
বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিশ্বের সব শ্রেণির মানুষ এবং সংস্থা এ নির্বাচনকে একটি ভোট ডাকাতির নির্বাচন ও প্রহসনের নির্বাচন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। নির্বাচনের নামে এ সরকার বার বার প্রহসন করছে, জাতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছে। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সবকটি প্রতিষ্ঠানকে ন্যাক্কারজনকভাবে ব্যবহার করে, সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।’
তারা আরও বলেন, ‘ইতিহাস প্রমাণ করে ভোট ডাকাত ও ফ্যাসিষ্টদের শেষ পরিণতি খুবই করুণ হয়। বিশ্বের ইতিহাসে মানুষ বার বার এটা দেখেছে। বাংলাদেশও বিশ্বের মানচিত্রের ভেতরেই একটি দেশ। অতএব এই ভোট ডাকাত ও ফ্যাসিষ্ট সরকারের জন্য একটি করুণ পরিণতি অবশ্যম্ভাবী।’
সর্বস্বত্ব: এমআরএল মিডিয়া লিমিটেড
ঢাকা অফিস: মডার্ণ ম্যানসন (১৫ তলা), ৫৩ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০
ময়মনসিংহ অফিস: হাসনাইন প্লাজা (দ্বিতীয় তলা), ৭ মদন বাবু রোড, ময়মনসিংহ-২২০০
সেলফোন: ০৯৬১১-৬৪৫২১৫, ০৯৬৯৭-৪৯৭০৯০
ই-মেইল: jagrota2041@gmail.com
ফোন :
ইমেইল :