শিল্প-সংস্কৃতি দিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : শাহিদা রহমান
প্রকাশ :
অ্যাডভোকেট শাহিদা রহমান রিংকু। তিনি একাধারে আইনজীবী, প্রযোজক, উদ্যোক্তা, মানবাধিকার কর্মী, লেখক ও এসআর মাল্টিমিডিয়ার এমডি। শিল্প-সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছেন দীর্ঘদিন ধরে। তার সঙ্গে মুখোমুখি হয়েছেন কবি ও নাট্যকার মিজানুর রহমান বেলাল—
>>জন্ম ও বেড়ে ওঠা কোথায়?
শাহিদা রহমান:
১৯৭৯ সালে জন্ম। গ্রামের বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার রামপালে। বাবা মোহাম্মদ
সাইদুর রহমান, মা লুৎফা বেগম। বর্তমানে স্থায়ীভাবে ঢাকায় বসবাস করছি।
>> শৈশব ও বেড়ে ওঠার গল্প বলুন—
শাহিদা রহমান :
শৈশবে অনেক মজার স্মৃতি জড়িত, যা বললে কখনোই শেষ হবে না। স্কুলজীবনে
পড়ালেখার জন্য কখনোই খারাপ ছিলাম না। দুষ্টুমি করার জন্য স্যারদের অনেক বকা
শুনেছি। দোলনায় ওঠা, বৃষ্টির মধ্যে লুডু খেলা, লুকিয়ে সিনেমা দেখার অনেক
মজার স্মৃতি এখনো আলোড়িত করে।
>>সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের চিন্তা মাথায় কী করে এলো?
শাহিদা রহমান:
ছোটবেলা থেকেই শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি অবাধ টান ছিল। সেই টান থেকেই নাটক
প্রযোজনায় মনোযোগ দিয়েছি। কারণ মানব সভ্যতার পরিবর্তন শিল্প-সংস্কৃতি দিয়েই
সম্ভব।
>> আপনার প্রযোজিত উল্লেখযোগ্য নাটকগুলো সম্পর্কে বলুন—
শাহিদা রহমান:
টেলিফিল্ম ‘অন্নপূর্ণা’ একটি জনপ্রিয় টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়েছে। ‘মন
কেমনের দিন’ ও ‘মন বলেছে যাবো যাবো’ নাটক দুটি একটি টিভি চ্যানেলে প্রচার
হয়েছে। এছাড়া ‘স্যারের মেয়ে’ ও ‘বড় ভাবী’র শুটিং চলছে। সামনে ঈদে প্রচারিত
হবে। নাটকগুলো আমার মন কেড়েছে।
>> আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
শাহিদা রহমান:
আমি যেহেতু অনেক পেশার সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই সব ক্ষেত্রে আমাকে কাজ করতে
হয়। তবে সামনে আরও যত্নশীল হয়ে নাটক প্রযোজনা করবো। গল্প পছন্দ হলে সিনেমা
নিয়েও কাজ করার ইচ্ছা আছে।