ময়মনসিংহে মশা মারতে ছাড়া হলো আরও ৪ হাজার ব্যাঙ
প্রকাশ :
মশা মারতে খালে-ড্রেনে আরও চার হাজার ব্যাঙ ছাড়লো ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন। রোববার দুপুরে নগরীর ২নং পুলিশ ফাঁড়ি এলাকা ও শিল্পকলা একাডেমির পাশের খালে মশক লার্ভা ধ্বংসকারী ব্যাঙ অবমুক্ত করেন ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের (মসিক) মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু।
জৈবিক উপায়ে মশক নিধন কার্যক্রমের আওতায় রোববার ৪ হাজার ব্যাঙ অবমুক্ত করা হয়। এর আগেও বিভিন্ন জলাশয়ে অবমুক্ত করা হয়েছে প্রায় ৬ হাজার ব্যাঙ।
সিটি মেয়র বলেন, নাগরিকদের জীবন সহজ করার স্বার্থে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। লার্ভিসাইড ও এডাল্টিসাইড প্রয়োগের সঙ্গে সঙ্গে মশক নিধনে জৈবিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। গতবছর বিভিন্ন ড্রেনে-জলাশয়ে মশক লার্ভা খেকো মাছ ছাড়া হয়েছে। এ বছর অবমুক্ত করা হচ্ছে মশক লার্ভা ধ্বংসকারী ব্যাঙ। জৈবিক উপায়ে মশক নিধনে বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ অনুযায়ী ব্যাঙ ছাড়াও মশক লার্ভা খেকো মাছ, আবদ্ধ জলাশয়ে হাঁস এবং মশক নিধনে সহায়ক উদ্ভিদ রোপনের পরিকল্পনা ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের রয়েছে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর সেলিনা আক্তার, ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আসাদুজ্জামান বাবু, ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. শরিফুল ইসলাম, মসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এইচ কে দেবনাথ, জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ মহাবুল হোসেন রাজীব, খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক মুজমদার প্রমুখ।
জৈবিক উপায়ে মশক নিধন কার্যক্রমের আওতায় রোববার ৪ হাজার ব্যাঙ অবমুক্ত করা হয়। এর আগেও বিভিন্ন জলাশয়ে অবমুক্ত করা হয়েছে প্রায় ৬ হাজার ব্যাঙ।
সিটি মেয়র বলেন, নাগরিকদের জীবন সহজ করার স্বার্থে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। লার্ভিসাইড ও এডাল্টিসাইড প্রয়োগের সঙ্গে সঙ্গে মশক নিধনে জৈবিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। গতবছর বিভিন্ন ড্রেনে-জলাশয়ে মশক লার্ভা খেকো মাছ ছাড়া হয়েছে। এ বছর অবমুক্ত করা হচ্ছে মশক লার্ভা ধ্বংসকারী ব্যাঙ। জৈবিক উপায়ে মশক নিধনে বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ অনুযায়ী ব্যাঙ ছাড়াও মশক লার্ভা খেকো মাছ, আবদ্ধ জলাশয়ে হাঁস এবং মশক নিধনে সহায়ক উদ্ভিদ রোপনের পরিকল্পনা ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের রয়েছে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর সেলিনা আক্তার, ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আসাদুজ্জামান বাবু, ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. শরিফুল ইসলাম, মসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এইচ কে দেবনাথ, জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ মহাবুল হোসেন রাজীব, খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক মুজমদার প্রমুখ।